খুঁজুন
শনিবার, ২৪ মে, ২০২৫, ১০ জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩২

বড়লেখা উপজেলা স্কাউটস গ্রুপের আর্থ আওয়ার পালন

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: রবিবার, ২৩ মার্চ, ২০২৫, ১০:৪৫ অপরাহ্ণ
বড়লেখা উপজেলা স্কাউটস গ্রুপের আর্থ আওয়ার পালন

বড়লেখা উপজেলা স্কাউটস গ্রুপের আর্থ আওয়ার পালন

হানিফ পারভেজ,বড়লেখা(মৌলভীবাজার)—

প্রতি বছরের মতো ২০২৫ সালেও জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে ২২ মার্চ, শনিবার বিশ্বজুড়ে পালন করা হয় আর্থ আওয়ার।এদিন বাংলাদেশ সময় রাত ৮:৩০টা থেকে রাত ৯:৩০টা পর্যন্ত এক ঘণ্টার জন্য বিশ্বজুড়ে পালন করা হয় ‘আর্থ আওয়ার ২০২৫’। এদিন এক ঘণ্টার জন্য বিদ্যুৎ বন্ধ করে বিদ্যুৎ সাশ্রয় করার প্রতিশ্রুতি নেয় পুরো বিশ্ব। এক ঘণ্টার জন্য আজ নিভে যাবে পৃথিবীর সব আলো। এদিন সারা বিশ্বের কোটি কোটি মানুষ এক ঘণ্টার জন্য বিদ্যুৎ ব্যবহার করা বন্ধ করে দেয়, যার কারণে এই দিনটিকে আর্থ আওয়ার বলা হয়।

আর্থ আওয়ার উপলক্ষে বাংলাদেশ স্কাউটস, বড়লেখা উপজেলার রোকেয়া খাতুন লাইসিয়াম স্কুল এন্ড কলেজ স্কাউট গ্রুপ এর আয়োজনে সকাল ১০ টায় কলেজের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে এ আর্থ আওয়ার পালন উপলক্ষে শহীদ মিনার আঙ্গিনায় প্লাস্টিক বর্জ্য অপসারণ ও পরিস্কার পরিচ্ছন্নতা অভিযান, সবুজ পরিবেশের জন্য বৃক্ষের যত্ন ও বৃক্ষ রোপন এবং পরিবেশ বিষয়ক বিশেষ সচেতনতা মূলক ক্যাম্পেইন কর্মসূচি গ্রহণ করে।

এসময় বাংলাদেশ স্কাউটস, উপজেলার রোকেয়া খাতুন লাইসিয়াম স্কুল এন্ড কলেজ স্কাউটস্ গ্রুপ এর ইউনিট লিডার হালিমাতুন সাদিয়া (উড ব‍্যাজার), সিনিয়র পেট্রোল লিডার, পেট্রোল লিডার, সহকারী পেট্রোল লিডার সহ গ্রুপের কাব স্কাউট, স্কাউট ও গার্ল ইন স্কাউট এর সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।

এদিকে আলো বন্ধ করে ভার্চুয়ালি যুক্ত ছিলেন আমেরিকা প্রবাসী রোকেয়া খাতুন লাইসিয়াম স্কুল এন্ড কলেজ স্কাউটস্ গ্রুপের সিনিয়র গ্রুপ ইউনিট লিডার ডা:আ.হ.ম.জুনায়েদ সিদ্দিকী (দাদা ভাই), গ্রুপ সভাপতি ইকবাল আহমদ, সহকারি ইউনিট লিডার জায়েদুর রহমান শামীম ও দিলীপ সিংহ প্রমুখ।

স্কাউটস এর ইউনিট লিডার হালিমাতুনযুক্ত ছিলেন গ্রুপ সভাপতি ইকবাল আহমদ আরো ছিলেন সহকারি ইউনিট লিডার জায়েদুর রহমান শামীম ও দিলীপ সিংহ স‍্যার। সাদিয়া বলেন, আর্থ আওয়ার ডে নিজে পালন করার সঙ্গে পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের এবং বন্ধুদের পালন করার জন্য উৎসাহিত করা উচিত। এক ঘণ্টার জন্য বিদ্যুৎ বন্ধ করে রাখার সঙ্গে আরও বিভিন্ন ভাবে এই কর্মসূচির সঙ্গে যুক্ত হওয়া সম্ভব। বাড়িতে গাছ লাগানো এবং গাছের যত্ন নেয়ার মতো কাজ করেও এই কর্মসূচির সঙ্গে যুক্ত হওয়া যেতে পারে। আর্থ আওয়ার পালন এক ঘণ্টার একটি ছোট কাজ হলেও এর একটি বড় প্রভাব পৃথিবীর উপর পড়ে। এটি জলবায়ু পরিবর্তনের বিরুদ্ধে লড়াই করে এবং পৃথিবীকে ভালো গ্রহ তৈরি করতে অনুপ্রাণিত করে। এই কর্মসূচির মাধ্যমে সারা বিশ্বের মানুষকে প্রকৃতির ক্ষতি সম্পর্কে সচেতন করা হয়।

তিনি আরো বলেন, আর্থ আওয়ার প্রথম শুরু হয়েছিল ৩১ মার্চ, ২০০৭-এ। এটি ছিল যখন ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ফান্ড (পূর্বে ওয়ার্ল্ড ওয়াইল্ডলাইফ ফান্ড) অস্ট্রেলিয়া, একটি তৃণমূল আন্দোলন, লক্ষ লক্ষ মানুষকে পরিবেশগত সমস্যা নিয়ে কাজ করতে অনুপ্রাণিত করেছিল। এবং ফলস্বরূপ, ব্যক্তি এবং সংস্থা সিডনিতে একটি বিশাল লাইট আউট ইভেন্ট শুরু করে। এর পরে, আর্থ আওয়ারটি কেবল বড় হয়েছে। এখন, এটি ১৯০ টিরও বেশি দেশের অংশগ্রহণকারীদের সাথে একটি বিশ্বব্যাপী ইভেন্ট।

উল্লেখ্য: এই বছরের আর্থ আওয়ারটি এক রাতের ইভেন্টের চেয়ে বেশি। এটি পরবর্তী ১০ বছর এবং তার পরেও আমাদের পরিবেশের অবস্থা নির্ধারণ করতে পারে। সংক্ষেপে, আর্থ আওয়ার ২০২৫ ভবিষ্যতের জন্য একটি ঘন্টা। জীববৈচিত্র্য এবং প্রকৃতির উপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করে, এই বছরের ইভেন্টটি আরও বেশি লোকের সমর্থন পাওয়ার আশা করছে। এটি প্রকৃতির ক্ষতি এবং জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলায় জরুরি আহ্বানের জন্য সম্মিলিত সমর্থনের প্রতীক দেখানোর জন্য। আর্থ আওয়ারের জন্য জনসংখ্যার পর্যাপ্ত সমর্থনের মাধ্যমে, আমরা ২০৩০ সালের মধ্যে জীববৈচিত্র্যের ক্ষতি পুনরুদ্ধারের পরিকল্পনায় বিশ্ব নেতাদের প্রতিশ্রুতিবদ্ধ করার সুযোগ পেতে পারি।

বাংলাদেশ প্রাথমিক বিদ্যালয় সহকারী শিক্ষক সমিতি শ্রীমঙ্গল উপজেলা শাখার নবগঠিত কমিটি গঠন

তপু
প্রকাশিত: শনিবার, ২৪ মে, ২০২৫, ১১:৫৬ পূর্বাহ্ণ
বাংলাদেশ প্রাথমিক বিদ্যালয় সহকারী শিক্ষক সমিতি শ্রীমঙ্গল উপজেলা শাখার নবগঠিত কমিটি গঠন

বাংলাদেশ প্রাথমিক বিদ্যালয় সহকারী শিক্ষক সমিতি শ্রীমঙ্গল উপজেলা শাখার নবগঠিত কমিটি গঠন

শ্রীমঙ্গল প্রতিনিধি:
বাংলাদেশ প্রাথমিক বিদ্যালয় সহকারী শিক্ষক সমিতি (রেজিঃ নম্বর এস-১২০৬৮) শ্রীমঙ্গল উপজেলা শাখার নবগঠিত ৭১ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি গঠন করা হয়েছে। নবগঠিত এ কমিটির সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন জনাব এম এ সালাম সম্পাদক হয়েছেন জনাব মোঃ আব্দুল কাদির এবং সাংগঠনিক সম্পাদক পদে দায়িত্ব পেয়েছেন জনাব মিটন শর্ম্মা।

নতুন নেতৃত্বের এই কমিটি শিক্ষকদের অধিকার ও উন্নয়নের পক্ষে কাজ করে যাবে বলে প্রত্যাশা করা হচ্ছে। শিক্ষক সমাজের দাবি-দাওয়া, অধিকার আদায় এবং শিক্ষার মানোন্নয়নে ভূমিকা রাখার লক্ষ্যে এ কমিটি তাদের দায়িত্ব পালনে আন্তরিকভাবে কাজ করবে বলে জানা গেছে।

নবগঠিত কমিটির সকল সদস্যকে জানাই আন্তরিক অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা।

শ্রীমঙ্গলে দেশীয় জাল নোট, ভারতীয় রুপিসহ আটক -০১

আলা‌মিন
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ২২ মে, ২০২৫, ৫:৫৬ অপরাহ্ণ
শ্রীমঙ্গলে দেশীয় জাল নোট, ভারতীয় রুপিসহ আটক -০১

শ্রীমঙ্গলে দেশীয় জাল নোট, ভারতীয় রুপিসহ আটক -০১

আল-আমিন মিয়া, শ্রীমঙ্গল (মৌলভীবাজার) প্রতিনিধি: মৌলভীবাজারে গোয়েন্দা জালে ধরা পড়া জাল নোট ব্যবসার হোতা যুগেন্দ্র মল্লিককে দেশি-বিদেশি বিপুল পরিমাণ জাল টাকা সহ গ্রেফতার করেছে গোয়েন্দা পুলিশ। গ্রেফতার জুগেন্দ্রের বিরুদ্ধে অভিযোগ সে দীর্ঘদিন যাবত জাল নোটের ব্যবসায় জড়িত। দেশের নানা উৎস থেকে জাল নোট সংগ্রহ করে সাধারণ মানুষের কাছে বিক্রি করে আসছিল।
বৃহস্পতিবার (২২ মে) দুপুরে মৌলভীবাজার জেলা পুলিশ সুপার কার্যালয়ে আনুষ্ঠানিক সংবাদ সম্মেলনে জাল নোট উদ্ধার ও এর সাথে জড়িত এক ব্যক্তিকে আটকের বিষয়টি নিশ্চিত করেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার নোবেল চাকমা।
সংবাদ সম্মেলনে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার নোবেল চাকমা জানান, গত ২১ মে বুধবার সন্ধ্যায় গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জেলার শ্রীমঙ্গল উপজেলার ভুনবীর ইউনিয়নের রুস্তমপুর গ্রামে যুগেন্দ্র মল্লিকের বাড়িতে অভিযান চালায় জেলা গোয়েন্দা পুলিশের পরিদর্শক মোঃ মাহবুবুর রহমান মোল্লা’র নেতৃত্বে গোয়েন্দা পুলিশের একটি দল।
অভিযানে যুগেন্দ্র মল্লিকের ঘরের বিভিন্ন স্থানে জাল নোটের খোঁজে ব্যাপক তল্লাশি করতে থাকে পুলিশ। একপর্যায়ে তাঁর দেয়া তথ্যমতে বাড়ির গোয়াল ঘরের খড়ের নিচে দেশি-বিদেশি জাল নোট দেখতে পায় পুলিশ। এসময় সেখান থেকে ২ লাখ ৭৭ হাজার ২শত টাকার দেশি জাল নোট ও ৩ হাজার ৯শত ভারতীয় রুপি সহ প্রায় ৩ লাখ টাকার জাল নোট উদ্ধার করা হয়। গ্রেফতার করা হয় যুগেন্দ্র মল্লিককে। গ্রেফতার যুগেন্দ্র মল্লিক ওই গ্রামের মৃত : দেবেন্দ্র মল্লিক এর ছেলে বলে জানান তিনি।
সংবাদ সম্মেলন শেষে সেখানে উদ্ধারকৃত জাল নোট প্রদর্শন ও গ্রেফতারকৃত যুগেন্দ্র মল্লিককে হাজির করা হয়।
উদ্ধারকৃত জাল নোটের মধ্যে রয়েছে ১ হাজার টাকার নোট ১শত ৫৫ টি, ৫শত টাকার নোট ২শত টি, ২শত টাকার ১শত ১১ টি এবং ভারতীয় ৫শত টাকার ৫ টি ও ২শত টাকার ৭ টি নোট।
পুলিশ সূত্র জানায়, গ্রেফতার জুগেন্দ্র মল্লিক আসন্ন কুরবানী ঈদকে কেন্দ্র করে পশুর হাটে ছাড়ার লক্ষ্যে সে জাল টাকাগুলো নিয়ে এসেছিল। তার বিরুদ্ধে এর আগেও জাল টাকার মামলা হয়েছে। গত বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে শ্রীমঙ্গল থেকে তাকে প্রায় ৭০ লাখ টাকার জাল বাংলাদেশী নোট এবং ১৪ লাখ টাকার ভারতীয় জাল রূপীসহ র‌্যাব গ্রেফতার করে।
এ দিকে গ্রেফতার জুগেন্দ্র মল্লিক এর বিরুদ্ধে বুধবারের জাল নোট উদ্ধারের ঘটনায় শ্রীমঙ্গল থানায় একটি মামলা করা হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ। এ ঘটনায় তার সহযোগীদের গ্রেফতারেও কাজ করছে পুলিশ ।
আল-আমিন মিয়া
শ্রীমঙ্গল (মৌলভীবাজার) প্রতিনিধি
২২ মে ২০২৫
০১৬৪৮-৭৫৫১১১

বড়লেখায় বিলুপ্তির পথে ঐতিহ্যবাহী বাঁশ ও বেত শিল্প

বড়লেখায় বিলুপ্তির পথে ঐতিহ্যবাহী বাঁশ ও বেত শিল্প

হা‌নিফ পার‌ভেজ
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ২২ মে, ২০২৫, ১২:৩৪ পূর্বাহ্ণ
বড়লেখায় বিলুপ্তির পথে ঐতিহ্যবাহী বাঁশ ও বেত শিল্প

বড়লেখায় বিলুপ্তির পথে ঐতিহ্যবাহী বাঁশ ও বেত শিল্প

হানিফ পারভেজ
বড়লেখা, মৌলভীবাজার

মৌলভীবাজার জেলার বড়লেখা থেকে ক্রমান্বয়ে হারিয়ে যাচ্ছে ঐতিহ্যবাহী বেতশিল্প। এক সময় গ্রামীণ জনপদের মানুষ গৃহস্থালি, কৃষি ও ব্যবসা ক্ষেত্রে বেত-বাঁশের তৈরি সরঞ্জামাদি ব্যবহার করত। কিন্তু এখন উপজেলায় বেতের তৈরি পণ্যের আর কদর নেই বললেই চলে। ফলে বিলুপ্তির পথে শিল্পটি।

এ কারণে গ্রামের হাটবাজারগুলোতে বাঁশ-বেতের তৈরি শিল্প আগের মতো আর চোখে পড়ে না। এ শিল্পের সঙ্গে জড়িত থাকা পরিবারগুলো এখন মানবেতর জীবনযাপন করছেন।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, সঠিক সময়ে রোপণ, প্রয়োজনীয় পরিচর্যা, রক্ষণাবেক্ষণ ও পরিকল্পনার অভাবে মৌলভীবাজার জেলার বড়লেখা উপজেলার বাঁশ ঝাড় উজাড় হয়ে যাচ্ছে। ফলে এলাকা থেকে বাঁশ-বেত নির্ভর শিল্প এখন হারিয়ে যেতে বসেছে।

এলাকা সূত্রে জানা যায়, একসময় গ্রামের হাটবাজারগুলোতে বাঁশের তৈরি অনেক ধরনের হস্ত শিল্প বিক্রি হতো। যেমন কুলা, ডালা, টুকরি, ছাইন,,ডরি, মই, মাছ ধরার জোলঙ্গা, পলো এবং বিভিন্ন শৌখিন খেলনা সামগ্রী।

এ ছাড়াও এলাকায় কাঁচা ঘর তৈরিতে বাঁশের খুঁটি, বেড়া, ঘরের দরজা ইত্যাদি উপকরণও ব্যবহার হতো।

এ বিষয়ে বাঁশের তৈরি শিল্প বিক্রেতা তালিম পুর ইউনিয়নের আখালিমুরা গ্রামের লালমোহন বলেন, ‘আগে বাঁশের তৈরি জিনিসপত্র নিজেরা বাড়িতে তৈরি করে বাজারে বিক্রি করেছি, তখন লাভ হতো। কিন্তু এখন তেমন লাভ হয় না। রাত-দিন খেটে যা তৈরি করি হাটবাজারে সে তুলনায় বিক্রি নেই। সরকারি ভাবে কোনো সাহায্যে সহযোগিতাও পাচ্ছি না। অনেক দুঃখ কষ্টে দিন কাটছে আমাদের। অভাবের তাড়নায় গোত্রের অনেকেই অন্য পেশায় চলে গেছেন। উপযুক্ত কাজ এবং অভিজ্ঞতার অভাবে আমরা অন্য পেশায় যেতে পারিনি।’তিনি ঐতিহ্যবাহী এ শিল্পকে বাঁচিয়ে রাখতে বাঁশ ও বেত শিল্পীরা সরকারী বা বেসরকারীভাবে প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা এবং সুদমুক্ত ঋণ দিতে সরকারের কাছে জোর দাবী জানান।

বর্তমানে স্বল্প দামে হাতের নাগালে প্লাস্টিক সামগ্রী পাওয়ায় কুটির শিল্পের চাহিদা আর তেমন নেই। এক সময় পল্লিতে বাঁশ ও বেত ঝাড় থাকায় বাঁশের তৈরি শিল্পের প্রচুর ব্যবহার ছিল। কিন্তু আগের মতো এখন বাঁশ, ঝাড় আর বেত চোখে পড়ে না। এর দুষ্প্রাপ্যতার কারণে একদিকে যেমন গ্রামীণ অর্থনীতির চালিকা শক্তি কুটির শিল্প ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে তেমনি নিঃস্ব হচ্ছে সংশ্লিষ্ট পেশাজীবী পরিবারগুলো।